ক্যাপসুল:প্রতিটি ক্যাপসুলে আছে এমোক্নিসিলিন ট্রাইহাইড্রেট ৫০০/২৫০ মি.গ্রা.
ড্রাই সিরাপ : প্রতি ৫মি.লি. এর আছে এমোক্সিসিলিন ট্রাইহাইড্রেট ১২৫ মি.গ্রা.
পেডিয়াট্রিক ড্রপস :প্রস্তরের পর প্রতি ১.২৫ মি.লি. এ আছে এমোক্সিসিলিন ট্রাইহাইড্রেট ১২৫ মি.গ্রা
ইঞ্জেকশন : প্রতিটি ভায়াল- এর আছে এমোক্সিসিলিন সোডিয়াম ৫০০/২৫০ মি.গ্রা.
রোগ নির্দেশনাঃ-
প্রাপ্ত বয়স্কদের সাধারণ মাত্রা মুখে সেব্য: ২৫০ মি.গ্রা. থেকে ৫০০ মি.গ্রা. দিনে ৩ বার।
ইঞ্জেকশন: ২৫০-৫০০ মি.গ্রা. দিনে ৩ বার মাংসপেশীতে বা শিরা পথে।
ড্রাই সিরাপ : প্রতি ৫মি.লি. এর আছে এমোক্সিসিলিন ট্রাইহাইড্রেট ১২৫ মি.গ্রা.
পেডিয়াট্রিক ড্রপস :প্রস্তরের পর প্রতি ১.২৫ মি.লি. এ আছে এমোক্সিসিলিন ট্রাইহাইড্রেট ১২৫ মি.গ্রা
ইঞ্জেকশন : প্রতিটি ভায়াল- এর আছে এমোক্সিসিলিন সোডিয়াম ৫০০/২৫০ মি.গ্রা.
রোগ নির্দেশনাঃ-
- ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন
- ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজাইনোসিস
- কানের ইনফেকশন
- ব্রংকাইটিস
- টনসিল
- গলায় ইনফেকশন
- সাইনোসাইটিস
- ইউরিন ইনফেকশন
- এইচ. পাইলোরি
- নিউমোনিয়া
- সেলুলাইটিস
- গনোরিয়া
- স্কিন ইনফেকশন
- পেপটিক আলসার
- মুখ ফুলে যাওয়া
- আপার রেসপিরেটরি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন
- ব্লাডার ইনফেকসন
- অ্যানথ্রাক্স
- কানের রোগ
- নাকে ব্রণ
- ফুসফুসের সংক্রমণ
- ফুসফুসের রোগ
প্রাপ্ত বয়স্কদের সাধারণ মাত্রা মুখে সেব্য: ২৫০ মি.গ্রা. থেকে ৫০০ মি.গ্রা. দিনে ৩ বার।
ইঞ্জেকশন: ২৫০-৫০০ মি.গ্রা. দিনে ৩ বার মাংসপেশীতে বা শিরা পথে।
শিশুদের সাধারণ মাত্রাঃ-
মুখে সেব্য: ২-১০ বছর পর্যন্ত: প্রাপ্ত বয়স্কদের মাত্রার অর্ধেক।
২ বছরের নীচে: প্রাপ্ত বয়স্কদের মাত্রার চারভাগের এক ভাগ।
ইঞ্জেকশন: ১০ বছর বয়স পরযন্ত ৫০-১০০ মি.গ্রা. প্রতি কেজি দেহ ওজনে, সংক্রমণের উপর নির্ভর করে ৩-৪ বার।
মুখে সেব্য: ২-১০ বছর পর্যন্ত: প্রাপ্ত বয়স্কদের মাত্রার অর্ধেক।
২ বছরের নীচে: প্রাপ্ত বয়স্কদের মাত্রার চারভাগের এক ভাগ।
ইঞ্জেকশন: ১০ বছর বয়স পরযন্ত ৫০-১০০ মি.গ্রা. প্রতি কেজি দেহ ওজনে, সংক্রমণের উপর নির্ভর করে ৩-৪ বার।
টাইফয়েড ও প্যারা টাইফয়েডঃ-
প্রাপ্ত বয়স্ক: ৪ গ্রাম বিভক্ত মাত্রায় ১৪-২১ দিন পর্যন্ত।
শিশু: ১০০ মি.গ্রাম / কেজি দৈহিক ওজন/দিন বিভক্ত মাত্রায় ১৪-২১ দিন পর্যন্ত।
গনোরিয়া: ৩ গ্রাম একক মাত্রায় প্রোবেনেসিড ১ গ্রাম সহ।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াঃ-
প্রাপ্ত বয়স্ক: ৪ গ্রাম বিভক্ত মাত্রায় ১৪-২১ দিন পর্যন্ত।
শিশু: ১০০ মি.গ্রাম / কেজি দৈহিক ওজন/দিন বিভক্ত মাত্রায় ১৪-২১ দিন পর্যন্ত।
গনোরিয়া: ৩ গ্রাম একক মাত্রায় প্রোবেনেসিড ১ গ্রাম সহ।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াঃ-
- উদরাময়
- বদহজম অথবা চামড়ায় র্যাশ দেখা দিতে পারে
- পাকস্থলির অস্বাচ্ছন্দ্য
- মাথাধরা
- বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া
সংরক্ষণঃ-
- পরিস্কার পানিতে সিরাপ প্রস্ততের পর ঠান্ডা এবং শুস্ক স্থানে এবং সম্ভব হলে রেফ্রিজারেটরে রাকা উচিৎ।
- সিরাপ এবং ড্রপস প্রস্তুতের পর ঘরের তাপমাত্রায় ৫ দিন পরযন্ত এবং রেফ্রিজারেটরে ৭ দিন পরযন্ত রেখে ব্যবহার করা যেতে পারে।
সাবধানতাঃ-
(১) প্রদান/ব্যবহারের পূ্র্বে ঔষধের মেয়াদ দেখে নিতে হবে।
(২) ঔষধ দেবার আগে রোগীকে জিজ্ঞাসা করূন এর আগে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছেন কিনা।
যদি খেয়ে থাকেন তাহলে কোন ধরণের এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিনা।
(৩) এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না।
যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে।
(৪)ইঞ্জেকশনের জন্য দ্রবণ তৈরী করার সাথে সাথে ব্যবহার করা উচিৎ।
(২) ঔষধ দেবার আগে রোগীকে জিজ্ঞাসা করূন এর আগে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছেন কিনা।
যদি খেয়ে থাকেন তাহলে কোন ধরণের এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিনা।
(৩) এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না।
যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে।
(৪)ইঞ্জেকশনের জন্য দ্রবণ তৈরী করার সাথে সাথে ব্যবহার করা উচিৎ।
*গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার এমোক্সিসিলিন নিরাপদে ব্যবহার করা যায়।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে নাঃ-
যে সমস্ত রোগী পেনিসিলিন এর প্রতি অতি সংবেদনশীল, তাদের ক্ষেত্রে ব্যবহার নিষেধ।
মন্তব্যঃ-
(১) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো সাময়িক, ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়।
(২) অবস্থার উন্নতি না হলে রোগীকে রেফার করে নিতে হবে।
* চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করুন