উপাদানঃ-
আইএম/ আইভি ইঞ্জেকশন: প্রতি ১ গ্রাম ,২গ্রাম, ২৫০ মি.গ্রা.,৫০০ মি.গ্রা. সেফট্রিয়াক্সোন শুষ্ক পাউডার এবং ২ মি.লি ১% লিডোকেইন মাংসপেশীতে ব্যবহারের জন্য অথবা ৫ মি.লি. ডিষ্টিল ওয়াটার শিরায় ব্যবহারের জন্য।রোগ নির্দেশনা:-
কিডনি, মুত্রনালীর সংক্রমণ ও গনোরিয়া
শ্বাসনালীর নিম্নাংশের সংক্রমণে, বিশেষত নিউমোনিয়া
চর্ম ও নরম কলার সংক্রমণে
মেনিনজাইটিস,সেপটিসেমিয়া
নাক, কান ও গলার সংক্রমণ
হাড় ও অস্থিসন্ধি সংক্রমণ
অপারেশন পূর্ব ও পরবর্তী সংক্রমণে প্রতিষেধক হিসেবে
টাইফয়েড জ্বর
কিডনি, মুত্রনালীর সংক্রমণ ও গনোরিয়া
শ্বাসনালীর নিম্নাংশের সংক্রমণে, বিশেষত নিউমোনিয়া
চর্ম ও নরম কলার সংক্রমণে
মেনিনজাইটিস,সেপটিসেমিয়া
নাক, কান ও গলার সংক্রমণ
হাড় ও অস্থিসন্ধি সংক্রমণ
অপারেশন পূর্ব ও পরবর্তী সংক্রমণে প্রতিষেধক হিসেবে
টাইফয়েড জ্বর
গ্রহণ মাত্রা ও ব্যবহার বিধি:-
সেফট্রিয়াক্সোন মাংশে বা শিরায় দেয়া যেতে পারে। (সময়কাল ৭ থেকে ১৪ দিন)।
প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য: দৈনিক ১-২ গ্রাম। অপারেশন পূর্ববর্তী ব্যবহারের ক্ষেত্রে (সার্জিকাল প্রোফাইলেক্সিস),
সার্জারির ১ – ২ ঘন্টা পূর্বে একক মাত্রায় ১ গ্রাম সেব্য। গনোরিয়া : ২৫০ মি.গ্রা মাংসে ইঞ্জেকশন এককে
মাত্রায় প্রয়োগ করতে হবে।
১২ বছরের নিম্ন বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে : দৈনিক একক মাত্রায় ৫০ থেকে ১০০ মি.গ্রা./ কেজি দেহ ওজনে।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না:-
সেফালোস্পোরিনের প্রতি অতি সংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে এবং শিশুদের ক্ষেত্রে প্রথম ৬ মাস বয়স পরযন্ত এটি ব্যবহার করা যাবে না।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ-
ডায়ারিয়া
বমি বমি ভাব
জিহ্বার প্রদাহ
মুখের কোনায় ও ঠোঁটে ঘা
র্যাশ চুলকানি রক্তশূন্যতা
নিউট্রোপেনিয়া
জন্ডিস
মাথাব্যথা
অস্থিরতা ইত্যাদি
গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার:-
গর্ভাস্থায় ব্যবহার নিষিদ্ধ।
সংরক্ষণ:-
প্রস্তুতকৃত (মিশ্রিত) দ্রবণ দিনের আলোয় স্বাভাবিক কক্ষ তাপমাত্রায় ৬ ঘন্টা অবিকৃত থাকে।
প্রস্তুতকৃত (মিশ্রিত) দ্রবণ দিনের আলোয় স্বাভাবিক কক্ষ তাপমাত্রায় ৬ ঘন্টা অবিকৃত থাকে।
সাবধানতা:-
(১) প্রদান/ব্যবহারের পূ্র্বে ঔষধের মেয়াদ দেখে নিতে হবে।
(২) ঔষধ দেবার আগে রোগীকে জিজ্ঞাসা করূন এর আগে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছেন কিনা। যদি খেয়ে থাকেন তাহলে কোন ধরণের এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিনা।
(৩) এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না। যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে।
(১) প্রদান/ব্যবহারের পূ্র্বে ঔষধের মেয়াদ দেখে নিতে হবে।
(২) ঔষধ দেবার আগে রোগীকে জিজ্ঞাসা করূন এর আগে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছেন কিনা। যদি খেয়ে থাকেন তাহলে কোন ধরণের এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিনা।
(৩) এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না। যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে।
মন্তব্য:-
(১) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো সাময়িক, ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়।
(২) অবস্থার উন্নতি না হলে রোগীকে রেফার করতে হবে।
(১) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো সাময়িক, ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়।
(২) অবস্থার উন্নতি না হলে রোগীকে রেফার করতে হবে।