প্রতিটি ট্যাবলেটে আছে সাফামেথোক্সাজোল ৮০০/৪০০ মি.গ্রা. এবং টাইমেথ্রোপ্রিম ১৬০/৬০ মি.গ্রা.। সাসপেনশন: প্রতি ৫ মি.লি. এ আছে সাফমেথোক্সজোল ২০০ মি.গ্রা. এবং ট্রাইমেথোপ্রিম ৪০ মি.গ্রা।
রোগ নির্দেশঃ-
রোগ নির্দেশঃ-
- টাইফয়েড জ্বর।
- শ্বাসনালীর সংক্রমণ : ব্রংকাইটিস, ব্রঙ্কিয়েটাসিস, লোবার ও ব্রঙ্কোনিউমোনিয়া, সাইনোসাইটিস ও কানেরসংক্রমণ। ·
- জনন ও মুত্রনালীর সংক্রমণ : ইউরেথ্রাইটিস, সিসিটাইটিস, প্রষ্টেট গ্রন্থির প্রদাহ, পাইলোনেফ্রাইটিস, গনোরিয়া।
- ত্বকের সংক্রমণ : পাইয়োডার্মা, এবসসেস, এবং ক্ষত সংক্রমণ।
- হাডের সংক্রমণ: অষ্টিওমাইয়েলাইটিস।
- অন্যান্য: ব্রূসেলোসিস, সেপটিসেমিয়া, ডাইরিয়া।
গ্রহণ মাত্রা ও ব্যবহারবিধিঃ-
- ট্যাবলেট বয়স্ক রোগীদের জন্য: ২ টি করে ট্যাবলেট (৪৮০ মি.গ্রা) দিনে দুই বার বা ৯৬০ মি,গ্রা. দিনে ১ বার।
- ১২ বছরের কম বয়সীদের জন্য: ১টি করে ট্যাবলেট ৪৮০ মি.গ্রা দিনে ২ বার।
- সাসপেনশন ৬-১২ বৎসর : ২ চামচ করে দিনে দুই বার।
- ৬ মাস – ৬ বৎসর : ১ চামচ করে দিনে দুই বার।
- ৬ সপ্তাহ থেকে ১২ মাস : ১/২ চামচ করে দিনে দুই বার।
সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবেনাঃ-
লিভার ও কিডনী রোগাক্রান্ত হলে বা ভালভাবে কাজ না করলে · ব্লাড ডিসক্রেসিয়া · সালফোনামাইড জাতীয় ওষুধের প্রতি সংবেদনশীল হলে · ফলিক এসিডের অভাবে ম্যাগালোব্লাষ্টিক অ্যানিমিয়া হলে · গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালে কোট্রাইমোক্সাজোল ব্যবহার করা নিষেধ।
লিভার ও কিডনী রোগাক্রান্ত হলে বা ভালভাবে কাজ না করলে · ব্লাড ডিসক্রেসিয়া · সালফোনামাইড জাতীয় ওষুধের প্রতি সংবেদনশীল হলে · ফলিক এসিডের অভাবে ম্যাগালোব্লাষ্টিক অ্যানিমিয়া হলে · গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালে কোট্রাইমোক্সাজোল ব্যবহার করা নিষেধ।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াঃ-
(১) প্রদান/ব্যবহারের পূ্র্বে ঔষধের মেয়াদ দেখে নিতে হবে।
(২) ঔষধ দেবার আগে রোগীকে জিজ্ঞাসা করূন এর আগে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছেন কিনা। যদি খেয়ে থাকেন তাহলে কোন ধরণের এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিনা।
(৩) এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না। যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে।
মন্তব্য:-
(১) ঔষধটি খেতে একটু তিতা লাগে। এজন্য গুলেয়ে খাবার জন্য এর সাথে একটু চিনি, মধু ইত্যাদি মিষ্টি জাতীয় কিছু মিশিয়ে দেওয়া যেতে পারে।
(২) ঔষধটির সাথে পানি বেশী করে খেতে হবে।
(৩) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো সাময়িক, ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়।
(৪) অবস্থার উন্নতি না হলে রোগীকে রেফার করে নিতে হবে।
- এক্সফোলিয়েটিভ ডার্মাটাইটিস
- ষ্টিভেনসজনসন সিনড্রোম
- বমি বমি ভাব
- ডায়রিয়া
- মুখে ঘা
- জিহ্বায় ঘা
- এনিমিয়া
- র্যাশ
- এলার্জির কারণে ত্বকে চুলকানি বা দাগ হওয়া
- রক্তে লিস্ফোসাইট কমে যাওয়া ইত্যাদি দেখা দিতে পারে।
(১) প্রদান/ব্যবহারের পূ্র্বে ঔষধের মেয়াদ দেখে নিতে হবে।
(২) ঔষধ দেবার আগে রোগীকে জিজ্ঞাসা করূন এর আগে এ ধরণের ঔষধ খেয়েছেন কিনা। যদি খেয়ে থাকেন তাহলে কোন ধরণের এলার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছিল কিনা।
(৩) এটি একটি এন্টিবায়োটিক ঔষধ। কোন ভাবে এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না। যে কয়দিন যেভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সেভাবে খেতে হবে।
মন্তব্য:-
(১) ঔষধটি খেতে একটু তিতা লাগে। এজন্য গুলেয়ে খাবার জন্য এর সাথে একটু চিনি, মধু ইত্যাদি মিষ্টি জাতীয় কিছু মিশিয়ে দেওয়া যেতে পারে।
(২) ঔষধটির সাথে পানি বেশী করে খেতে হবে।
(৩) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো সাময়িক, ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিলে ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যায়।
(৪) অবস্থার উন্নতি না হলে রোগীকে রেফার করে নিতে হবে।